মার্ক জুকারবার্গ হলেন একজন মার্কিন কম্পিউটার প্রোগ্রামার এবং উদ্যমী, যিনি ফেসবুকের সহ-স্থাপক হিসেবে পরিচিত।
.jpeg)
মার্ক জুকারবার্গ ১৪ মে, ১৯৮৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন নিউয়র্কে।
জুকারবার্গ ছোট বয়সেই কম্পিউটার ও প্রোগ্রামিংয়ে উদার আগ্রহ প্রদর্শন করেন। ২০০৪ সালে, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নার্থী হিসেবে অবস্থান করার সময়, তিনি একটি ডরমিটরির কক্ষে থেকে ফেসবুক শুরু করেন, প্রথমে মাত্র হার্ভার্ড ছাত্রদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে।
কয়েক বছরের মধ্যেই, ফেসবুক অত্যন্ত দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে সারা বিশ্বে একটি বিশাল আন্দোলন হিসেবে উত্তরাধিকারী হয়। মার্ক জুকারবার্গের দর্শনামূলক নেতৃত্বের মাধ্যমে ফেসবুক মানুষের সাথে যোগাযোগ, তথ্য প্রদান এবং একে অপরের সাথে যোগাযোগের নতুন পদ্ধতি সৃষ্টি করে। ফেসবুকের সমাজের উপর প্রভাব এবং আধুনিক যোগাযোগের প্রশাসনের জন্য তিনি সহায়ক ভূমিকা পালন করেন।
তবে, জুকারবার্গের পথচলা নেতৃত্বে বিভিন্ন উদ্বেগ প্রস্তুতি হয়েছে, যেমন ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা, ডেটা ভেঙ্গে দেওয়া এবং মোনোপলিস্টিক প্রচারদ্বারা সম্পর্কিত আপত্তিগুলি। সরকারের এবং ক্রিটিকাদের প্রতি সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছেন, যা কমিটি শৃঙ্খলা এবং ইন্টারনেট ব্যবস্থাপনার উপর বিচার আলোচনা এবং বিতর্কে পরিণত হয়েছে।
চ্যালেঞ্জের মধ্যে, জুকারবার্গ এখানে এই ক্ষেত্রে একজন অগ্রাধিকারী আবিষ্কারক হিসাবে বিদ্যমান থাকেন এবং
সোশ্যাল মিডিয়ার ভবিষ্যতের আকার বদলে দেয়া উচিত। তিনি বিভিন্ন দানবাড়ি প্রচেষ্টা এবং গবেষণামূলক প্রকল্পের মধ্যে জরিপ রাখেন, যেগুলি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণায় সমস্যাগুলির সমাধানে লক্ষ্য করে।
একজন সবচেয়ে তরুণ স্বনিত্য মিলিয়নায়ির, মার্ক জুকারবার্গের গল্প স্বদেশী উদ্যমী ও প্রযুক্তিবিদের জন্য একটি অনুপ্রেরণা হিসাবে পরিচয় করে। তাঁর দর্শন, নবীনতা এবং সমাজের উপর প্রভাব বাংলার ডিজিটাল যুগে আমরা যোগাযোগ করতে সার্থক করেছে।