শিশুর জন্য মায়ের দুধের বিকল্প নেই।কিন্তু কেন ?🤔
"""""''"""""""""""""''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''"""""""""""""""'''""""'''''''''''''''''''''''''''''
শালদুধ কি?মায়ের দুধ খাওয়ানোর উপকারিতা
ও না খাওয়ানোর অপকারিতা(শিশু ও মায়ের),
কি কারনে শিশু মায়ের দুধ খেতে চায় না,কিভাবে বুঝবেন শিশু খেতে চাচ্ছে,দুধ খাওয়ানোর সঠিক
নিয়ম ও কর্মজীবী মায়েদের জন্য করণীয় কি?
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
মায়ের দুধ আল্লাহ'র অশেষ নেয়ামত এবং এর মধ্যে যে,কত সায়েন্স আছে তা বলে শেষ করা যাবে না।
"শিশুবান্ধব হাসপাতাল কার্যক্রম" জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠানে UNICEF এবং WHO পৃথিবীব্যাপী
"শিশুবান্ধব হাসপাতাল কার্যক্রম"পরিচালনা করে আসছে। মায়ের বুকের দুধ পান নিয়ে অনেকেরই কুসংস্কার এবং জ্ঞানের ঘাটতি আছে।
ডা.মনির হোসেন,রেজিস্ট্রার,শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট এর তথ্যমতে,UNICEF এবং WHO
স্বীকৃত "শিশুর জন্য মায়ের দুধের বিকল্প নেই।"
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে,
✓ জন্মের ১ ঘন্টার মধ্যে শিশুকে শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ালে নবজাতকের মৃত্যুহার শতকরা ৩১ ভাগ কমানো যায়। চিন্তা করছেন কতটা গুরুত্বপূর্ণ!
✓ জন্মের পর প্রথম ঘন্টা শিশুর চোষণ(suckling) ক্ষমতা খুবই সক্রিয় এবং স্পর্শকাতর থাকে ফলে শিশু সক্রিয়ভাবে মায়ের দুধ চুষতে থাকে।
✓ এই সময় পজিশন এবং এটাচমেন্ট ঠিক রেখে শিশু যত বেশী মায়ের দুধ চুষবে তত তাড়াতাড়ি মায়ের বুকের দুধ আসবে।
✓ শিশুর দুধ চোষা, হাত বা মাথার স্পর্শে উদ্দীপিত হয়ে মায়ের শরীরে প্রোল্যাকটিন এবং অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসৃত হয়। প্রোলাকটিন দুধ তৈরিতে এবং অক্সিটোসিন দুধ নিঃসৃত করতে ভূমিকা রাখে।
এছাড়া অক্সিটোসিন শিশুর প্রতি মায়ের ভালোবাসা বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
∆ শালদুধ (Colostrum) :
সন্তান প্রসবের পর মায়ের স্তনে যে দুধ আসে তা শালদুধ।শালদুধ হালকা হলুদ বর্ণের,ঘন আঠালো এবং পরিমাণে কম।
• এটি শিশুর সর্বোত্তম খাদ্য যার বিকল্প নাই।
• শালদুধ শিশুর জীবনের প্রথম টিকা।
- এটি পরিমাণে কম হলেও উচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন হওয়ায় শিশু জন্মের প্রথম ৩ দিনের জন্য শালদুধই যথেষ্ট।
কেননা জন্মের পর থেকে ২ দিন পর্যন্ত শিশুর পাকস্থলীর আকার থাকে ১ টা ছোট মার্বেলের মত। এইজন্য এই ২ দিন ১ চা চামচ শালদুধ হলেই পুষ্টির জন্য যথেষ্ট।
• এতে রোগ প্রতিরোধী জীবন্ত কোষ,আমিষ,ভিটামিন এবং মিনারেলস থাকে।
• জন্মের পর অনেক বাচ্চার জন্ডিস হয়।
শালদুধে শিশুর জন্ডিস হবার আশংকা কমে যায়।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়,আমাদের দেশে শিশু জন্মের সাথে সাথে আত্মীয়স্বজনরা মায়ের দুধ না দিয়ে মধু,চিনির পানি,মিছরির পানি ইত্যাদি দিয়ে থাকে।যার ফলে-
• শিশুর ছোট পাকস্থলী ভরে যায় এবং শিশু দুধ চুষতে শিখে না।
• এতে করে রোগ জীবাণু শিশুর দেহে প্রবেশ করে। ফলে শিশু ডায়রিয়া,নিউমোনিয়া,মস্তিষ্কের প্রদাহ প্রভৃতি রোগে ভোগে।
শিশুর বয়স পূর্ণ ৬ মাস হওয়া পর্যন্ত শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ানো এবং ২ বছর বয়স পর্যন্ত ঘরে তৈরি বাড়তি খাবারের পাশাপাশি মায়ের দুধ খাওয়ানো উচিত।
✓ মায়ের দুধ খাওয়ানোর উপকারিতা -
∆ শিশুর উপকার :
১.মায়ের দুধে শিশুর প্রয়োজনীয় সব ধরণের পুষ্টি উপাদান থাকে সঠিক মাত্রায় থাকে।তাই ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধুমাত্র বুকের দুধই শিশুর জন্য যথেষ্ট।মায়ের দুধে পুষ্টি উপাদান ছাড়াও আছে শতকরা ৯০ ভাগ পানি। সেইজন্য শিশুকে ৬ মাস বয়স পর্যন্ত আলাদা পানি দেবার প্রয়োজন নেই।
প্রথম দিকের দুধে Foremilk ,পানি এবং ল্যাকটোজ বেশী থাকে।দ্বিতীয় পর্যায়ের দুধে Hind milk, প্রোটিন এবং ফ্যাটের পরিমাণ বেশি থাকে।
তাই শিশুকে একটা স্তনের দুধ পুরোপুরি শেষ করে আরেকটা থেকে খাওয়ানো উচিত।
২.বুকের দুধ পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত।বায়ু বা পানি বাহিত জীবানু দ্বারা সংক্রমিত হবার সুযোগ নেই। মায়ের দুধে আছে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বিশেষ উপাদান। ফলে শিশুর অসুখ-বিসুখ,বিশেষ করে ডায়রিয়া,কানপাকা রোগ, নিউমোনিয়া, শ্বাসনালীর রোগ, হাঁপানী,এলার্জি,চুলকানি ইত্যাদি সংক্রমণের আশংকা কমে যায়।
৩. শিশুর স্বাভাবিক শারীরিক ও মানসিক বিকাশে মায়ের দুধ উপকারী।
৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকার ফলে অসুস্থ হলেও শিশু তাড়াতাড়ি ভাল হয়ে যায়। এখানে জীবাণু ধ্বংসকারী শ্বেতকণিকা এবং এন্টিবডি থাকে।
৫. মায়ের দুধ শিশু মৃত্যুর হার কমিয়ে দেয়।
৬. মায়ের দুধ সহজে হজম হয়।প্রাথমিক অবস্থায় শিশুর দেহ জটিল খাবার হজম করতে পারেনা।
কিন্তু মায়ের বুকের দুধের উপাদান সহজে হজম হয়।
৭. পরবর্তীতে শিশুর ক্যান্সার,ডায়াবেটিস,উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি ভয়াবহ রোগ হবার সম্ভবনা কমে যায়।
৮.মাতৃদুগ্ধের মাধ্যমে মায়ের জিন শিশুর শরীরে প্রবেশ করে এবং বাচ্চার ডিএনএ-তে একীভূত হয়ে যায়।
অর্থাৎ, মায়ের দুধ সেবনের মাধ্যমে দুগ্ধসেবনকারী শিশু তার দুগ্ধদাত্রী মায়ের জিনও নিজের শরীরে নিয়ে নেয়।
ইঁদুরের উপর গবেষণা করে দেখা গেছে যে, মায়ের দুধের মাধ্যমে স্টেম সেলও বাচ্চার শরীরের প্রবেশ করে।শুধু প্রবেশ করেই চুপ থাকে না,দুগ্ধ সেবনকারীর শিশুর ব্রেইনে গিয়ে বাসা বাঁধে এবং নিউরন ও গ্লাইয়াল কোষ তৈরী করে।
মায়ের দুধ বাচ্চার এপিজেনেটিক মোডিফিকেশন করে। অর্থাৎ কিছু জিন সুইচ অন করে এবং কিছু জিন সুইচ অফ করে।
দেখা গেছে,যে সকল বাচ্চা দীর্ঘদিন গরুর দুধ খায়, তাদের কিছু জিন এপিজেনেটিক্যালী অ্যাক্টিভেট হয়। যার ফলে বড় হলে তাদের ডায়াবেটিস,অবেসিটি, নিউরোডিজেনারেটিভ ডিজিজ ও ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৯.মায়ের দুধে আছে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার এক বিশাল জগত ও ইকোসিস্টেম, যা শিশুর অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া জাল তৈরী করতে ভূমিকা রাখে।
∆ মায়ের উপকার :
১. জম্মের পরপরই শিশুকে বুকের দুধ দিলে মায়ের প্রসবজনিত রক্তপাত বন্ধ হয়।
পরবর্তীতে রক্তস্বল্পতা হয়না।গর্ভজনিত স্ফীত জরায়ু দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
২. শিশুকে নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়ালে মায়ের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
৩. যে সব মা শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ান তাদের স্তন, জরায়ু এবং ডিম্বকোষের ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা কম থাকে।
৪. ৫ মাস বয়স পর্যন্ত বুকের দুধ খাওয়ালে স্বাভাবিকভাবে জন্মনিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে এবং
২ বৎসর বয়স পর্যন্ত বুকের দুধ খাওয়ালে ঘন ঘন গর্ভবতী হবার সম্ভাবনা কমে যায়।
৫. বুকের দুধ খাওয়ালে মায়ের আত্মবিশ্বাস বাড়ে। শিশুর সাথে মায়ের আত্মিক বন্ধন দৃঢ় হয়।
৬. মায়ের দুধ নিরাপদ, ঝামেলামুক্ত এবং মায়ের বাড়তি খাটুনি ও সময় বাঁচায় এবং অর্থের সাশ্রয় হয়।
××× মায়ের দুধ না খাওয়ানোর কুফল/ক্ষতিকর দিকঃ
মাতৃদুগ্ধের বিকল্প কোন দুধ নেই।আমরা গুঁড়ো দুধকে বিকল্প হিসেবে বলে থাকি, যা সম্পূর্ণ ভুল। সাধারণ মানুষ মাতৃদুগ্ধের বিকল্প ভেবে গুঁড়ো দুধ বা অন্যান্য দুধের উপর আস্থা রেখে নিজ সন্তানকে খাওয়ান।
যা তার শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
∆ শিশুদের ক্ষেত্রে ক্ষতিকর দিক :
১. গুঁড়া দুধ ও প্রক্রিয়াজাত শিশু খাদ্য সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত নয়,কারন এতে Enterobacter sakazakii এবং Salmonella নামক ব্যাকটেরিয়া থাকার সম্ভাবনা বেশি। যা শিশুর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর, যেখানে মায়ের দুধ সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত।
২. মায়ের দুধ ছাড়া অন্যান্য দুধে লবণ,ক্যালসিয়াম, ফসফেট ও অনুপযুক্ত চর্বি বেশী থাকাতে পারে।
যা শিশুর ডায়রিয়া ও এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৩. অন্যান্য দুধের আয়রন সম্পূর্ণভাবে হজম হয় না। ফলে শিশুদের রক্তস্বল্পতা হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে।
৪. অন্যান্য দুধে কেসিন নামক প্রোটিন বেশি থাকে। কেসিন শিশুর অপরিণত কিডনির জন্য ক্ষতিকর।
৫. যে শিশু বোতল খেতে শিখে সে আর মায়ের দুধ খেতে চায় না। কারণ মায়ের দুধ ও বোতলের নিপল আলাদা হওয়ায় কারনে নিপল(বোঁটা) কনফিউশন সৃষ্টি করে।
৬. গুঁড়া দুধ খাওয়ালে শিশুদের ভবিষ্যতে ডায়াবেটিস,হৃদরোগ এবং মোটা হয়ে যাবার আশংকা বৃদ্ধি পায় এবং শৈশবকালীন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৭. শিশুর মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্থ হয়।
∆ মায়েদের ক্ষেত্রে ক্ষতিকর দিক :
১. পূনরায় গর্ভধারণের আশংকা বেড়ে যায়।
২. মায়ের সাথে শিশুর বন্ধন দৃঢ় হয় না।
৩. শিশুকে মায়ের দুধ না দিলে মায়ের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি হয় এবং স্থুলতা হওয়ার আশংকা বেড়ে যায়।
৪. স্তন ক্যান্সার(Breast cancer),জরায়ু ক্যান্সার এবং ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫. পরবর্তীতে উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগ হতে পারে।
এছাড়া শিশুর জন্য বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুতকৃত প্রক্রিয়াজাত বা কৌটাজাত গুঁড়া দুধের মূল্য অনেক বেশী। হিসেব করে দেখা গেছে ৬ মাসের কম বয়সী শিশুর দিনে কৌটাজাত দুধ তৈরি করতে মোট খরচ পড়ে ২৯২ টাকা। যা বেশিরভাগ পরিবারের ক্ষেত্রে বহন করা সম্ভব হয় না এবং অস্বচ্ছলতায় থাকে।
আরেকটা বিষয়,অধিকাংশ মায়েরা কমপ্লেইন করে থাকে তার সন্তান দুধ পাচ্ছে না। তাই কৌটাজাত দুধ খাওয়াচ্ছেন।
✓ কিভাবে বুঝবেন মায়ের দুধ না খাওয়ানোর কুফল/ক্ষতিকর দিকঃ
১. শিশু দিনে ৬ বা তার বেশিবার প্রস্রাব করলে বুঝবেন,সে দুধ পাচ্ছে।
২. মা এবং শিশুকে সুস্থ দেখাবে।
৩. শিশুকে শান্ত এবং স্বতঃস্ফূর্ত দেখাবে।
৪. শিশু ক্ষুধার্ত হওয়ার পর নিজে থেকেই মায়ের দুধ খেতে কান্না করবে।
৫. নিয়মিত শিশুর ওজন বাড়বে।
✓ যেসব কারনে শিশু মায়ের দুধ খেতে চায় না :
১. ভুল অবস্থানে শিশুর মুখ সংস্থাপন।
২. শিশু অসুস্থ থাকার কারণে দুধ চুষতে না পারলে।
৩. নাক বন্ধ থাকলে।
৪. মায়ের স্তন বেশী ভার হলে।
৫. শিশুর ক্ষুধা না থাকলে।
৬. জন্মগতভাবে মুখের কোন ত্রুটি থাকলে।
৭. শিশুকে বোতলে দুধ খাওয়ালে।
✓ কিভাবে বুঝবেন শিশু খেতে চাচ্ছে :
১. প্রারম্ভিক সাইন (Early sign):
বাচ্চা বার বার মুখ খুলে 'হা' করবে।
২. লেইট সাইন (Late sign):
বাচ্চা সাইক্লিং / হাত পা খুব নাড়ানাড়ি করবে।
৩. ভেরি লেইট সাইন: বাচ্চা খুব কান্না করবে।
নবজাতকেরা দিনে ১৮ ঘন্টা ঘুমাবে।
তাই ঘুম থেকে উঠিয়ে শিশুকে দুধ খাওয়াতে হবে।অন্তত দিনে ৮ -১০ বার।
দুধ খাওয়ানোর সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যে,
শিশুর অবস্থান (position) এবং
সংস্থাপন (Attachment) ঠিক আছে কিনা।
✓ শিশুর সঠিক অবস্থান (position):
১. শিশুর মাথা এবং শরীর একই সরল রেখায় রাখতে হবে।
২. শিশুর শরীরের সাথে মায়ের শরীর নিবিড়ভাবে লাগিয়ে নিতে হবে।
৩. শিশুর সমস্ত শরীর ভালোভাবে আগলানো রাখতে হবে।
৪. শিশু যখন স্তনের দিকে এগুবে,তখন তার নাক নিপল বরাবর রাখতে হবে।
✓ শিশুর সঠিক সংস্থাপন (Attachment) :
১. শিশুর মুখ বড় করে হা করে থাকবে।
২. নিচের ঠোঁট বাইরের দিকে উল্টানো থাকবে।
৩. শিশুর থুতনি মায়ের স্তনে লেগে থাকবে।
৪. স্তনের উপরের কালো অংশ নিচের অংশের চেয়ে বেশি দেখা যাবে।
✓ কর্মজীবী মায়েদের জন্য করণীয় :
[ যারা ৮-১০ ঘন্টা বাইরে থাকেন ]
মায়ের বুকের দুধ পরিস্কার ঢাকনাযুক্ত কাচের বা সিরামিক এর বাটিতে সংরক্ষণ করা যাবে।
১. যা ঘরের ভেতর স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ৪-৬ ঘন্টা পর্যন্ত রাখা যায়।
২. রেফ্রিজারেটরে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত এবং ডিপ ফ্রিজে ৩ মাস পর্যন্ত রাখা যায়।
তথ্যসূত্র - BFHI Training Auxiliary.
WHO 2007, BFHI 2009, ABM 2013.
Helping Mother to Breastfed (F. Savage King)
Irmak MK, Oztas Y, Oztas E. Integration of maternal genome into the neonate genome through breast milk mRNA transcripts and reverse transcriptase.Theor Biol Med Model. 2012;9(1):1.
মূল লেখক: ডা.মনির হোসেন,রেজিস্ট্রার,শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ।
সংকলনে-প্রভাষক একাব্বর।
YouTube
#DoctorTips